উসূলে কাফিতে হাদীসে বর্ণনা হয়েছে :
إِنَّ اَللَّهَ تَبَارَكَ وَ تَعَالَى اِتَّخَذَ إِبْرَاهِيمَ عَبْداً قَبْلَ أَنْ يَتَّخِذَهُ نَبِيّاً وَ إِنَّ اَللَّهَ اِتَّخَذَهُ نَبِيّاً قَبْلَ أَنْ يَتَّخِذَهُ رَسُولاً وَ إِنَّ اَللَّهَ اِتَّخَذَهُ رَسُولاً قَبْلَ أَنْ يَتَّخِذَهُ خَلِيلاً وَ إِنَّ اَللَّهَ اِتَّخَذَهُ خَلِيلاً قَبْلَ أَنْ يَجْعَلَهُ إِمَاماً فَلَمَّا جَمَعَ لَهُ اَلْأَشْيَاءَ قَالَ إِنِّي جَاعِلُكَ لِلنَّاسِ إِمَاماً قَالَ فَمِنْ عِظَمِهَا فِي عَيْنِ إِبْرَاهِيمَ قَالَ وَ مِنْ ذُرِّيَّتِي قَالَ لاَ يَنَالُ عَهْدِي اَلظَّالِمِينَ قَالَ لاَ يَكُونُ اَلسَّفِيهُ إِمَامَ اَلتَّقِيِ. اصول کافی : ج2، ص 41.
অর্থাৎ : যায়েদ শাহাম বর্ণনা করেছেন আমি ইমাম জাফর সাদিক (আ.)-এর নিকট থেকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন : নিঃশন্দেহে আল্লাহ তায়ালা হযরত ইব্রাহীমকে নবী বানানোর পূর্বে তাঁকে নিজের বান্দ (দাস) বানিয়েছেন, আর তাঁকে রেসালতের পদে অধিষ্ঠত করার পূর্বে তাঁকে নবুওয়তের পদে ভূষিত করেছেন, তাঁকে খলীল বানানোর পূর্বে তাঁকে রেসালতের পদ মর্যদায় অধিষ্ঠিত করেছেন। তাঁকে ইমামতের পদ মর্যাদায় ভূষিত করার পূর্বে খলীল বানিয়েছে, আর যখন সমস্ত পদে উত্তীর্ণ হলেন, আল্লাহ তায়ালা বললেন : “ আমি তোমাক জনগণের ইমাম বানালাম” (হযরত ইব্রাহীম (আ.)) বললেনে : আমার বংশধরের মধ্যেও? (আল্লাহ তায়ালা) বললেন : আমার এই পদ অত্যাচারিতদের নিকট পৌঁছাবে না। ইমাম বললেন : বিবেবহীন ও পাপি ব্যক্তি মুত্তাকির নেতা ও ইমাম হতে পারে না।
(সূত্র : উসূলে কাফী : খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৪১)