রসূল (স.) এর চোখ বন্ধ হওয়ার পর তৃতীয় খলীফার জামানা পর্যন্ত কিছুই বাক্বী ছিলো না, তার মানে সমস্ত জিনিস পরিবর্তণ করে দিয়েছিলো, রসূল (স.) এর কোনো জিনিস বাক্বী ছিলো না সুধু একটি নামায বাক্বী ছিলো সেটাও নষ্ট করে দিয়েছে।
এই কথাটি আনাস বিন মালিক তখন বলেছিলো যখন হযরত আলী আ. এর খেলাফতে আলী (আ.) এর পিছোনে নামায পড়েছিলেন।
হাদীসটি এমন ভাবে আছে যে যোহায়রী দামিশক্বে আনাস বিন মালিকের কাছে গিয়েছে তখন দেখলো যে আনস বিন মালিক ক্রন্দন করছিলো, জিজ্ঞাসা করলো কি হয়েছে কেনো ক্রন্দন করছো? আনাস বললেন: ক্রন্দন করবো না! আমি রসূল (স.) এর জামানার কোনো জিনিস দেখতে পাচ্ছি না সুধু একটি নামায ছিলো সেটাও পরিবর্তণ করে দিয়েছে।
সূত্র: সহীহ বোখারী, হাদীস ন.৫৩০, তাজিউস সালাত আন ওয়াক্তেহা অধ্যায়।
আব্দুল্লাহ ইবনে যোবায়ের হাত ছেড়ে নামায পড়তেন।
হাত ছেড়ে নামায পড়ার হাদিস আহলেসুন্নাত ওয়াল জামাতের হাদিসের গ্রন্থে ভালো করে দেখুন ও বুঝুন।