টুকরো খবর

দুই কোটি জনগণ একত্রিত হয়েছে পবিত্র শহর কারবালায়

নূর বার্তা সংস্থা : ইরাকের পবিত্র নগরী কারবালায় পালিত হচ্ছে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসেন (আ.)-এর আরবাইন বা শাহাদাতের চেহলাম বার্ষিকী। এ উপলক্ষে ইরাক ও ইরানসহ বিশ্বের অন্তত ৬০টি দেশ থেকে কোটি কোটি ধর্মপ্রাণ মুসলমান সমবেত হয়েছেন ইমাম হোসেন (আ.)-এর পবিত্র মাজার প্রাঙ্গনে।

 

এ বছর দুই কোটিরও বেশি অনুরাগী ও হোসেন প্রেমিকের অংশগ্রহণে পবিত্র কারবালা শহরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে শহীদদের সর্দার হযরত ইমাম হোসেন (আ.)র শাহাদতের আরবাঈন। যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ইরাকে জিয়ারতকারীদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ব্যাপক হুমকি থাকা সত্ত্বেও এই মহতী অনুষ্ঠানে স্মরণকালের ইতিহাসে রেকর্ড সংখ্যক জিয়ারতকারী অংশ নিচ্ছেন।

 

উল্লেখ্য, ইসলামের মহামানবদের মধ্যে ও বিশ্বনবী (সা.)র পবিত্র আহলে বাইতের নিষ্পাপ সদস্যদের মধ্যে একমাত্র হযরত ইমাম হোসেন (আ.)রই শাহাদতের চল্লিশা পালিত হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। 

 

নূর বার্তা সংস্থা : ইরাকের পবিত্র নগরী কারবালায় পালিত হচ্ছে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসেন (আ.)-এর আরবাইন বা শাহাদাতের চেহলাম বার্ষিকী। এ উপলক্ষে ইরাক ও ইরানসহ বিশ্বের অন্তত ৬০টি দেশ থেকে কোটি কোটি ধর্মপ্রাণ মুসলমান সমবেত হয়েছেন ইমাম হোসেন (আ.)-এর পবিত্র মাজার প্রাঙ্গনে।

 

এ বছর দুই কোটিরও বেশি অনুরাগী ও হোসেন প্রেমিকের অংশগ্রহণে পবিত্র কারবালা শহরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে শহীদদের সর্দার হযরত ইমাম হোসেন (আ.)র শাহাদতের আরবাঈন। যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ইরাকে জিয়ারতকারীদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ব্যাপক হুমকি থাকা সত্ত্বেও এই মহতী অনুষ্ঠানে স্মরণকালের ইতিহাসে রেকর্ড সংখ্যক জিয়ারতকারী অংশ নিচ্ছেন।

 

উল্লেখ্য, ইসলামের মহামানবদের মধ্যে ও বিশ্বনবী (সা.)র পবিত্র আহলে বাইতের নিষ্পাপ সদস্যদের মধ্যে একমাত্র হযরত ইমাম হোসেন (আ.)রই শাহাদতের চল্লিশা পালিত হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। 

 

এই চেহলামকে সামনে রেখে ইরাকের পবিত্র কারবালায় ভক্ত ও প্রেমিকদের উপস্থিতির সংখ্যা অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে বলে মনে করা হচ্ছে। কোনো কোনো সূত্রে বলা হয়েছে, এই উপলক্ষে  ছয় সাত দিন আগ থেকে আরবাঈনের দিন পর্যন্ত সময়ে কারবালায় উপস্থিত হয়েছেন দুই কোটি ভক্ত-অনুরাগী। কোনো কোনো সূত্রে এই সংখ্যা আড়াই কোটি বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। কারবালার ডেপুটি মেয়র নাসিফ আল খাত্তাবি জানিয়েছেন, কারবালায় আরবাঈন অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন এক কোটি ৭০ লাখেরও বেশি জিয়ারতকারী। 

 

জানা গেছে, কেবল ইরাকের প্রতিবেশী দেশ ইরান থেকেই ৩০ লাখ জিয়ারতকারী কারবালা গেছেন। এ ছাড়াও সৌদি আরব, তুরস্ক, সিরিয়া, লেবানন, পাকিস্তান, ভারত ও বিশ্বের অন্যান্য বহু দেশ থেকে লাখ লাখ জিয়ারতকারী এ বছরের আরবাঈন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে কারবালায় এসেছেন। তাদের অনেকেই পবিত্র কারবালা ছাড়াও নাজাফে আমিরুল মুমিনিন হযরত আলী (আ.)র মাজার ও বাগদাদ সংলগ্ন কাযেমাইন শহরে বিশ্বনবী (সা.)র পবিত্র আহলে বাইতের সদস্য হযরত ইমাম মুসা কাযেম (আ.) ও হযরত ইমাম জাওয়াদ এবং সামারায় হযরত ইমাম আলী নাকী (আ.) ও হযরত ইমাম হাসান আসকারী (আ.)র পবিত্র মাজারও জিয়ারত করেছেন।

 

লেখক সম্পর্কে

administrator

মতামত জানান

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.